About Us
১৯২৪ইং সালে ফোরকানিয়া মাদ্রাসা নামে অত্র মুরইল গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হয় একটি ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তদানিন্তন মুসলিম জমিদার এর দানকৃত জমির উপর মাটির ঘর স্থাপন করে ধীরে ধীরে প্রতিষ্ঠানের প্রচার-প্রসার ঘটতে থাকে। স্বইচ্ছায় অনেক দানবীর ব্যক্তি টাকা পয়সা, সহায় সম্পদ ও জমি দিয়ে সহায়তা করতে থাকে। ফলে প্রতিষ্ঠানটি ক্রমশঃ উন্নতি লাভ করে অদ্যবধি সচল রয়েছে। শুরুতে প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তদানিন্তন এলাকার ধর্মভীরু ও হক্কানী আলেমে দ্বীন জনাব মাওলানা মোঃ তমিজ উদ্দিন ফকির। ধর্মীয় শিক্ষা ও পড়ালেখার মান উন্নত হওয়ার কারণে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যাও বাড়তে থাকে। বর্তমানে মাদ্রাসার নামঃ মুরইল ইসলামিয়া সিনিয়র (আলিম) মাদ্রাসা
বোর্ড মঞ্জুরীঃ
১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠানটি দাখিল হিসেবে পূর্ব-পাকিস্তান মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের মঞ্জুরী লাভ করে এবং ১৯৬২ সালে আলিম শ্রেণীর মঞ্জুরী লাভ করে অদ্যাবধি পরিচালিত হচ্ছে। শুরু থেকেই ছাত্র-ছাত্রীরা পাবলিক পরীক্ষায় কৃতিত্বের সহিত ভাল ফলাফল করে প্রতিষ্ঠানের সুনাম অক্ষুন্ন রেখেছে।
জনবলঃ
অত্র মাদরাসার অধ্যক্ষ সাহেব, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মচারীবৃন্দ দক্ষ, দায়িত্ববান ও কঠোর পরিশ্রমী। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কারনেই অত্র মাদরাসার সুনামের হাওয়া প্রবাহিত হচ্ছে।
২০১৫ইং সাল পর্যন্ত সরকারের বিধি মোতাবেক অত্র মাদ্রাসায়ঃ
প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্যঃ ১ জন অধ্যক্ষ।
আলিম সেকশনের জন্যঃ
আলিম সেকশনের জন্যঃ
১ জন সহকারী অধ্যাপক, ৩ জন আরবি প্রভাষক, ১ জন বাংলা প্রভাষক ও ১ জন ইংরেজী প্রভাষক কর্মরত রয়েছেন।
দাখিল সেকশনের জন্যঃ
দাখিল সেকশনের জন্যঃ
৩ জন সহকারী মাওলানা, ৫ জন সহকারী শিক্ষক ও ১ জন জুনিয়র শিক্ষক কর্মরত রয়েছেন।
এবতেদায়ী সেকশনের জন্যঃ
এবতেদায়ী সেকশনের জন্যঃ
১ জন এবতেদায়ী প্রধান শিক্ষক, ১ জন জুনিয়র মৌলভী, ১ জন জুনিয়র শিক্ষক ও ১ জন এবতেদায়ী ক্বারী শিক্ষক কর্মরত রয়েছেন।
অফিস সেকশনের জন্যঃ ১ জন অফিস সহকারী, ১ জন পিয়ন ও ১ জন নৈশ প্রহরী কর্মরত রয়েছে।
অফিস সেকশনের জন্যঃ ১ জন অফিস সহকারী, ১ জন পিয়ন ও ১ জন নৈশ প্রহরী কর্মরত রয়েছে।
ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যাঃ
২০১৫ইং সেশনে অত্র মাদ্রাসায় ৫৬৭ জন ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়নরত রয়েছে।
ফলাফলঃ
অত্র মাদ্রাসা থেকে প্রতিবছর এবতেদায়ী সমাপনী, জেডিসি, দাখিল ও আলিম প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে সুনামের সাথে কৃতিত্ব অর্জন করে। ২০১৪ইং সালের জেডিসি পরীক্ষায় মাদরাসাটি রাজশাহী বিভাগে ১২তম স্থান অর্জন করেছে এবং এবতেদায়ী বৃত্তি পরীক্ষায় কাহালু উপজেলার শীর্ষে রয়েছে।
No comments